আমাদের আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“ঐ সকল মুমিনরা সফল যারা তাদের সালাতে বিনয়াবণত।” [সূরা মুমিনুন, ১-২]
.
সাহাবী হুযাইফা (রাযি.) বলেন,
“তোমরা তোমাদের দ্বীনের বিষয়সমূহ থেকে সর্বপ্রথম খুশুকে(বিনয়) হারাবে, আর সর্বশেষ হারাবে সালাত। অনেক সালাত আদায়কারী আছে, তাদের মধ্যে কোনো কল্যাণ নেই। অচিরেই তোমরা মসজিদে প্রবেশ করবে, কিন্তু কোনো বিনয়াবণত সালাত আদায়কারী দেখতে পাবে না।” [মাদারিজুস সালাকিন, ১/৫২১]
.
খুশুই হলো, সালাতের প্রাণ এবং তার সবচেয়ে বড় উদ্দেশ্য। তাই খুশুহীন সালাত হলো, প্রাণহীন দেহের ন্যায়। তাই সালাতে খুশু একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যা খুব দ্রুত হারিয়ে যায় এবং যার অস্তিত্ব অত্যন্ত দুর্লভ। বিশেষ করে আমাদের এ শেষ যুগে তথা আখেরি যামানায়। সালাতে খুশু তখন হাসিল হয়, যখন অন্তর সালাতের জন্য অবসর হয়। অন্য সব কিছু বাদ দিয়ে কেবল সালাত নিয়েই ব্যস্ত হয় এবং সব কিছুর পর কেবল সালাতকেই প্রাধান্য দেয়। তখন সালাত তার জন্য প্রশান্তি হয় এবং সালাত তার চোখের শীতলতা আনয়নকারী হয়। যেমন রাসূল [ﷺ] বলেছেন, ‘আমার চোখের প্রশান্তি দেওয়া হয়েছে সালাতের মধ্যে।’ [মুসনাদ আহমাদ, ৩/১২৮]
তো এই খুশু কীভাবে অর্জিত হবে? জানতে হলে বইটি পড়ুন।
Reviews
There are no reviews yet.