বি.দ্র. আরবি টেক্সটসহ কুরআন কুরিয়ারে ঢাকার বাহিরে পাঠানো হয়না।
Author
Author
হাফেজ মুনির উদ্দিন আহমদ
Reviews (1)
1 review for কোরআন শরীফ সহজ সরল বাংলা অনুবাদ (৮নং) মাঝারী সাইজ
Farzana Ashrafi –
Rated 5 out of 5
আল কোরআন মানব জাতির জন্য আল্লাহ প্রদত্ত পথনির্দেশ। এর ভাষা আরবী।কোরআনের ভাষাশৈলী,এর শিল্প সৌন্দর্য সবই লওহে মাহফুজের অধিপতি আল্লাহর তায়ালার একান্ত নিজস্ব।এ কারণেই বিশ্বের সব কুরআন গবেষকই মনে করেন, এই মহান গ্রন্থের যথার্থ ভাষান্তর বা পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ কোনটাই মানব সন্তানের পক্ষে সম্ভব নয়।যাঁর কাছে এই বিন্ময়কর গ্রন্থ নাজিল করা হয়েছিল তাঁকে আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং এর অন্তর্নিহিত বক্তব্য বুঝিয়ে দিয়েছিলেন বলেই তাঁর পক্ষে এই কিতাবের মর্মোদ্ধার করা সম্ভবপর হয়েছিল।এ কারণেই কোরআনে যাদের সর্বপ্রথম সম্বোধন করা হয়েছিল সেই আরবী ভাষী সাহাবীরাও কোরআনের কোন বক্তব্য অনুধাবনের ব্যাপারে মতামত দেয়ার আগে রাসূল সা.-কে জিজ্ঞেস করে নিতেন।
আমরা বাংলাদেশের সিংহভাগ মুসলিম আরবী জানিনা।তাই কুরআন কে বোঝার চেষ্টা করতে আমাদের অনুবাদের সাহায্য নিতে হয়।অনুবাদ একটি জটিল কর্ম।বেশির ভাগ অনুবাদই পাঠকের কাছে দুর্বোধ্য লাগে নয়ত বিভ্রান্তি তে ফেলে দেয়।আর কোরআন,যা আল্লাহর ভাষা তা সঠিকভাবে ভাষান্তর করা আরো স্পর্শকাতর একটি ব্যাপার।
বাংলাভাষী মুসলিমের জন্য সহজ ভাষায় কুরআন অনুবাদের সেই দূরহ কাজটি করেছেন হাফিজ মুনির উদ্দিন আহমদ।তার অনুদিত ‘কোরআন মাজীদ: সহজ সরল বাংলা অনুবাদ’ গ্রন্থটিকে বাংলা ভাষায় আল কোরআনের সব থেকে সহজ অনুবাদ হিসেবে মনে করা হয়।
হাফেজ মুনির উদ্দিন আহমদ-এর অনুবাদটি বিভিন্ন কারণেই অন্য অনুবাদ গুলো থেকে ব্যতিক্রম।যেমন:
→চলিত বাংলায় সুন্দর-সাবলীল ভাষায় ছোট ছোট বাক্যে অনুদিত।
→আরবী এবং বাংলা বক্সের মধ্যে পাশাপাশি দেয়া।পড়তে সুবিধা হয়।
→অনুবাদের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য ‘ব্রাকেট’ ব্যবহার করে ব্যাখ্যামূলক কথা আলাদা রাখা হয়েছে যাতে তা কুরআনের ভাষার সাথে মিলে না যায়।
→অনুবাদ কোন ব্যাখ্যা বা টিকার আশ্রয় ছাড়াই মূল বক্তব্যের কাছে নিয়ে যেতে সক্ষম।
→পাঠকের জানার সুবিধার্থে গ্রন্থের শেষাংশে কোরআন মাজীদ অনুবাদের সংক্ষিপ্ত ইতি জুড়ে দেয়া হয়েছে।
→কোরআন কারীম নাজিল থেকে শুরু করে আমাদের হাতের কপিটি পর্যন্ত এর ক্রমবিকাশ নিয়ে একটি ছোট্ট প্রবন্ধ সংযোজিত হয়েছে।
→কোরআনের কয়েকটি বিখ্যাত মোজেযা নিয়ে একটি সংযোজিত হয়েছে।
→শুদ্ধ করে কোরআন তেলাওয়াতের সুবিধার্তে কিছু মৌলিক তাজওয়ীদ নিয়ে একটি অধ্যায় রাখা হয়েছে।
→পাঠকের সুবিধার্তে কোরআন মাজীদে ব্যাবহৃত বিরতি চিন্হ গুলোর সংক্ষিপ্ত বর্ননা দেয়া আছে।
→কোরআনে বহুল ব্যবহৃত শব্দ গুলোর অর্থ সংযোজন করা হয়েছে।
→কোরআন মাজীদের সংক্ষিপ্ত বিষয় সূচী সংযুক্ত করা হয়েছে যেখান থেকে সহজেই কোরআনের বর্ণিত ঘটনা বা বিধিনিষেধ সংক্রান্ত আয়াত গুলো খুজে পাওয়া যাবে।
→সূচীপত্রের সাথে সূরা নাজিলের ক্রম নম্বর উল্লেখ করা হয়েছে।
সামান্য কিছু বাংলা বানান ভুল ছাড়া চমৎকার, সহজবোধ্য একটি অনুবাদ।আল কুরআন কারীমকে বুঝে পড়তে অত্যন্ত সহায়ক।
আল্লাহ আমাদের কুরআনকে বুঝে পড়ার এবং মেনে চলার তাওফীক দান করুন
Farzana Ashrafi –
আল কোরআন মানব জাতির জন্য আল্লাহ প্রদত্ত পথনির্দেশ। এর ভাষা আরবী।কোরআনের ভাষাশৈলী,এর শিল্প সৌন্দর্য সবই লওহে মাহফুজের অধিপতি আল্লাহর তায়ালার একান্ত নিজস্ব।এ কারণেই বিশ্বের সব কুরআন গবেষকই মনে করেন, এই মহান গ্রন্থের যথার্থ ভাষান্তর বা পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ কোনটাই মানব সন্তানের পক্ষে সম্ভব নয়।যাঁর কাছে এই বিন্ময়কর গ্রন্থ নাজিল করা হয়েছিল তাঁকে আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং এর অন্তর্নিহিত বক্তব্য বুঝিয়ে দিয়েছিলেন বলেই তাঁর পক্ষে এই কিতাবের মর্মোদ্ধার করা সম্ভবপর হয়েছিল।এ কারণেই কোরআনে যাদের সর্বপ্রথম সম্বোধন করা হয়েছিল সেই আরবী ভাষী সাহাবীরাও কোরআনের কোন বক্তব্য অনুধাবনের ব্যাপারে মতামত দেয়ার আগে রাসূল সা.-কে জিজ্ঞেস করে নিতেন।
আমরা বাংলাদেশের সিংহভাগ মুসলিম আরবী জানিনা।তাই কুরআন কে বোঝার চেষ্টা করতে আমাদের অনুবাদের সাহায্য নিতে হয়।অনুবাদ একটি জটিল কর্ম।বেশির ভাগ অনুবাদই পাঠকের কাছে দুর্বোধ্য লাগে নয়ত বিভ্রান্তি তে ফেলে দেয়।আর কোরআন,যা আল্লাহর ভাষা তা সঠিকভাবে ভাষান্তর করা আরো স্পর্শকাতর একটি ব্যাপার।
বাংলাভাষী মুসলিমের জন্য সহজ ভাষায় কুরআন অনুবাদের সেই দূরহ কাজটি করেছেন হাফিজ মুনির উদ্দিন আহমদ।তার অনুদিত ‘কোরআন মাজীদ: সহজ সরল বাংলা অনুবাদ’ গ্রন্থটিকে বাংলা ভাষায় আল কোরআনের সব থেকে সহজ অনুবাদ হিসেবে মনে করা হয়।
হাফেজ মুনির উদ্দিন আহমদ-এর অনুবাদটি বিভিন্ন কারণেই অন্য অনুবাদ গুলো থেকে ব্যতিক্রম।যেমন:
→চলিত বাংলায় সুন্দর-সাবলীল ভাষায় ছোট ছোট বাক্যে অনুদিত।
→আরবী এবং বাংলা বক্সের মধ্যে পাশাপাশি দেয়া।পড়তে সুবিধা হয়।
→অনুবাদের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য ‘ব্রাকেট’ ব্যবহার করে ব্যাখ্যামূলক কথা আলাদা রাখা হয়েছে যাতে তা কুরআনের ভাষার সাথে মিলে না যায়।
→অনুবাদ কোন ব্যাখ্যা বা টিকার আশ্রয় ছাড়াই মূল বক্তব্যের কাছে নিয়ে যেতে সক্ষম।
→পাঠকের জানার সুবিধার্থে গ্রন্থের শেষাংশে কোরআন মাজীদ অনুবাদের সংক্ষিপ্ত ইতি জুড়ে দেয়া হয়েছে।
→কোরআন কারীম নাজিল থেকে শুরু করে আমাদের হাতের কপিটি পর্যন্ত এর ক্রমবিকাশ নিয়ে একটি ছোট্ট প্রবন্ধ সংযোজিত হয়েছে।
→কোরআনের কয়েকটি বিখ্যাত মোজেযা নিয়ে একটি সংযোজিত হয়েছে।
→শুদ্ধ করে কোরআন তেলাওয়াতের সুবিধার্তে কিছু মৌলিক তাজওয়ীদ নিয়ে একটি অধ্যায় রাখা হয়েছে।
→পাঠকের সুবিধার্তে কোরআন মাজীদে ব্যাবহৃত বিরতি চিন্হ গুলোর সংক্ষিপ্ত বর্ননা দেয়া আছে।
→কোরআনে বহুল ব্যবহৃত শব্দ গুলোর অর্থ সংযোজন করা হয়েছে।
→কোরআন মাজীদের সংক্ষিপ্ত বিষয় সূচী সংযুক্ত করা হয়েছে যেখান থেকে সহজেই কোরআনের বর্ণিত ঘটনা বা বিধিনিষেধ সংক্রান্ত আয়াত গুলো খুজে পাওয়া যাবে।
→সূচীপত্রের সাথে সূরা নাজিলের ক্রম নম্বর উল্লেখ করা হয়েছে।
সামান্য কিছু বাংলা বানান ভুল ছাড়া চমৎকার, সহজবোধ্য একটি অনুবাদ।আল কুরআন কারীমকে বুঝে পড়তে অত্যন্ত সহায়ক।
আল্লাহ আমাদের কুরআনকে বুঝে পড়ার এবং মেনে চলার তাওফীক দান করুন