ক্ষণিকের এ দুনিয়ায় সুখী হবার জন্য কতই না তোড়জোড় আমাদের! সুখের খোঁজে আমরা ঠিক যেন যন্ত্রের মতো ছুটে চলি সারাদিন সারাবেলা। বিলাসবহুল বাড়ি, দৃষ্টিনন্দন গাড়ি আর অফুরান অর্থকড়ি—সত্যিই কি আমাদের জীবনে সুখ এনে দিতে পারে? না, কখনোই নয়। দুনিয়া কখনো পরম সুখপ্রাপ্তির স্থান নয়। আসল সুখের ঠিকানা একমাত্র জান্নাত। কেবল সেখানে গেলেই ঘুচে যাবে সব অভাব-অনটন, দূর হবে সকল দুঃখ-কষ্ট আর না-পাওয়ার বেদনা।
কী আছে সেই জান্নাতে? কেন জান্নাত এত বেশি আকাঙ্ক্ষিত? কীভাবে যাওয়া যাবে সেখানে? কারা যেতে পারবে? কারা পারবে না?—এসব নিয়েই আমাদের এবারের আয়োজন ‘ওপারেতে সর্বসুখ’ বইটি।
Amit Hasan –
■ বই রিভিউ- ওপারেতে সর্বসুখ
■ শুরুর কথা-
ক্ষণস্থায়ী জীবনের পালাবদলে আমরা ছুটি চলি নিরন্তর আমাদের লক্ষ্যপানে। কিন্তু আমরা ভুলে যাই আমাদের আসল গন্তব্য। দুদিনের এই জীবনে ব্যস্ত হয়ে পড়ি দুনিয়ার রসদ জোগাতে। অথচ আমাদের আসল ঠিকানা আমাদের নিশ্চিত গন্তব্যের পাথেয় সংগ্রহের কথা বিস্মৃত হই। আমাদের সেই নিশ্চিত গন্তব্য যদি জান্নাত হয়! তাহলে তো কথাই নেই। অফুরান চির অম্লান সব নেয়ামতের ঘেরা আল্লাহর প্রতিশ্রুত জান্নাত প্রতীক্ষায় আছে অভিবাদন জানাতে সেই কাঙ্ক্ষিত সৌভাগ্যবানদের যারা এই দুনিয়ার সকল কষ্টকে আপন করে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করবে।
“কষ্টের মাধ্যমেই জান্নাতকে বেষ্টিত করে রাখা হয়েছে।”[১]
■ বইটির বিষয়বস্তু-
মানব মন কৌতুহলপ্রবণ। জান্নাতকে ঘিরে অজস্র স্বপ্ন গাঁথুনি ছুয়ে যায় হৃদয়। আল্লাহর প্রশান্তচিও বাণী সেই স্বপ্নীল হৃদয়কে করে আরো উদ্বেলিত।
“যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, যার ফল ও ছায়া চিরস্থায়ী।”[২]
নতুন স্বপ্নের দোলায় আনচান করে মন। আরও জানতে ইচ্ছে করে সেই প্রতিশ্রুত জান্নাতে আর কি কি থাকবে? কেমন হবে সেখানকার পরিবেশ? কেমন হবে সেখানকার খাবার? সেখানকার প্রাসাদ ইত্যাদি। জান্নাত অসংখ্য নেয়ামতে ভরপুর।
“আমি আমার নেককার বান্দাদের জন্য এমন বস্তু প্রস্তুত করে রেখেছি, যা কোনো চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো মানুষের কল্পনাতেও আসেনি।” [৩]
৪২ টি পরিচ্ছদে সাজানো বক্ষ্যমাণ গ্রন্থ “ওপারেতে সর্বসুখ” এ উঠে এসেছে জান্নাতের এমনই কিছু নেয়ামতের কথা এবং সেই সকল নেয়ামতের ভাগীদার হতে আমাদের করণীয় কি? তা এই ছোট্ট বইটিতে কোরআন ও হাদিসের আলোকে আলোকপাত করা হয়েছে।
■ পাঠ পরবর্তী পর্যালোচনা-
বইটির প্রতিটি পাতায় আছে ভিন্ন স্বাদের ভিন্ন সব নেয়ামতের কথা। যা পাঠক বা পাঠিকার কল্পনাতীত হৃদয়ে জান্নাতকে অবলোকন করাবে। আমাদের ভাবলেশহীন অনুভূতি গুলোকে জাগিয়ে তুলে নতুন স্বপ্নের আলোকচ্ছটায় জাগ্রত হবে অন্তর আত্না। জান্নাতকে পাওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষাকে একটু হলেও বাড়িয়ে দেবে। মন চাইবে জান্নাতে একটা প্রাসাদ হোক,যার নিচে থাকবে নদী, মন চাইবে পাখির মতো মুক্ত হয়ে সেই অনাবিল সীমাহীন আনন্দে নিজেকে অবগাহন করাতে।
বইটির বিষয়বস্তুর সাথে বইটির নামকরণ যথার্থ হয়েছে। কারণ ওপারেতে অর্থাৎ আখিরাতের পর জান্নাতই কেবল চিরস্থায়ী সুখের আবাস। মৌলিক ধরনার বইটির ভাষা ও শব্দচয়ন সরলও সাবলীল লেগেছে। বইটির প্রচ্ছদ দৃষ্টিনন্দন মনে হয়েছে। অল্প বিস্তর বইটি পেপারব্যাকেই মানানসই মনে হয়েছে।
■ শেষ কথা-
আখিরাত চিরন্তন সত্য। জান্নাতই সকল সুখের উৎস। সেখানে থাকবে না দুঃখ-কষ্ট ,জরা-ক্লান্ত। আমরা যদি আমাদের জীবনে জান্নাতকে প্রাধান্য দেই, জান্নাতের অফুরন্ত নেয়ামতের আস্বাদন পেতে মরিয়া হই তাহলে দুদিনের এই দুনিয়ার সকল দুঃখ কষ্ট আমাদের কাছে তুচ্ছ মনে হবে। আর সেটিই করা উচিত নয় কি?
ফুটনোট:
১. সূরা আর রাদ-৩৫
২. সহিহ মুসলিম- ২৮২৩
৩. সহিহ বুখারি- ৭৪৯৮
■ বই বৃত্তান্ত-
▪বই- ওপারেতে সর্বসুখ
▪লেখক- আরিফুল ইসলাম
▪পৃষ্ঠা-১২০
▪ধরন- ইবাদত আত্মশুদ্ধিও অনুপ্রেরণা
▪কভার- পেপারব্যাক
▪প্রচ্ছদ মূল্য- ১৭২
▪প্রকাশনী- সমকালীন প্রকাশন
নাফিসা ইয়াসমিন –
প্রারম্ভিকা🍂
——————-
ক্ষনিকের এই দুনিয়াই হাজার প্রতিকুলতার কন্টক পথ পাড়ি দিতে দিতে যখন ক্লান্ত শ্রান্ত চোখ যখন নির্মল আকাশের শুভ্র মেঘমালার প্রতি দৃষ্টি নিবন্ধ হয়, তখন বুঝি গহীন হৃদয়ের শব্দমালা বিচ্ছুরিত হয় আকাশের মালিকের উদ্দেশ্যে—-
ইয়া রব ওপারের সুখগুলোর সুখময় অনুভূতি কেমন হবে ,
যে সুখের স্পর্শে দুনিয়ার অব্যক্ত কষ্টগুলো মলিন হবে! ক্ষতবিক্ষত হৃদয়ের হাহাকার, নীলাভ বেদনা সব মুছে যাবে ওপারের রংলিপিতে৷ অশ্রুসিক্ত নিনাদগুলো পূর্ণতা পাবে—জান্নাতের মৃদুমন্ধ বাতাসের প্রথম স্পর্শে৷
এই সেই চির প্রশান্তির জান্নাত যার প্রতিশ্রুতি স্বয়ং মহিমান্বিত রাব্বুল আলামীন দিয়েছেন তাঁর প্রিয় বান্দাদের। যে ওয়াদা চির সত্য চির সবুজ ,চির পবিত্র।
কী সেই প্রতিশ্রুতি? জান্নাত ! আর কীভাবে বোঝানো সম্ভব, কী সেই জান্নাত !
এই সেই চির শাশ্বত জান্নাত যেখানে না আছে মন ভাঙার কোনো গল্প আর না আছে হৃদয় ভাঙার কোনো অনুলিপি।
সেখানে না পাওয়ার কোনো দুঃখ নেই, নেই কোন পিছুটান৷ আবার পেয়েও হারানোর কোনো কষ্ট নেই৷ থাকবে শুধু সুখ আর সুখ৷ যে সুখে মুমিনরা হাবুডুবু খাবে জনম জনম৷
চিরকাঙ্খিত জান্নাতের অপরিমিত সুখগুলো সঞ্চিত আছে জীবনের ওপারেতে।সেই সুখের পরশ কেমন হবে তা প্রতিটা মুমিন হৃদয়ে প্রশ্ন জাগে।
এই সকল প্রশ্নের উত্তরকে মলাটবদ্ধ করে সমকালীন প্রকাশনার অনন্য প্রয়াস “ওপারেতে সর্বসুখ” বইটি।
বই-আলাপন🍂
———————–
ওপারেতে সর্বসুখ” বইটির আলোচিত বিষয় যা সহজেই অনুমান করা যায় বইটির নামকরণ থেকে।
চমকপ্রদ প্রচ্ছদের আলোচিত পাঠ্য বইটিতে হৃদয়কাড়া শিরোনামে ৪২ টি অধ্যায়ে সাজানো ১১৭ পৃষ্ঠা জুড়ে জান্নাতের সুরভিত বর্ণনা হৃদয়কে শীতল করে।
🍂সূচিপত্র থেকে এক ঝলক 🍂
————————————————
বক্ষমাণ বইটির সুদীর্ঘ সূচিপত্র থেকে একঝলক বর্ণনা করা হল:
🤍 চূড়ান্ত সফলতা
🤍 সর্বাগ্রে যেজন
🤍 জান্নাতের দুয়ার
🤍 শান্তিময় অভ্যর্থনা
🤍জান্নাতিদের কৃতজ্ঞতা
🤍জান্নাতের আট দরজা
🤍জান্নাতে উম্মতের আধিক্য
🤍প্রথম আহার
🤍মনের সিগন্যাল
🤍ঘরের নিচে নদী
🤍জান্নাতের ঝর্ণাধারা
🤍জান্নাতে নবীজির (সাঃ) সাথে
লেখকের অসাধারণ শৈল্পিক দক্ষতায় , আল কুরআন-হাদিসের আলোকে লিপিবদ্ধ জান্নাতের অপার্থিব নিয়ামাত সমূহের বর্ণনা ও বৈশিষ্ট্য মুমিন হৃদয়কে পুলকিত করে অনায়সে ।
‘জান্নাতিদের কৃতজ্ঞতা’ ও জান্নাতে নবীজীর সাথে’ অধ্যায়টি নববী ভালোবাসার স্রোতে আবেগতাড়িত হয় । পৃষ্ঠার ভাঁজে ভাঁজে জান্নাতের অকৃত্রিম সৌন্দর্য অবলোকন অন্তরে অনুভূতির অনুরণন সৃষ্টি করে।
মুমিনের জান্নাত লাভের উপায় এবং জান্নাতে নিজ গৃহ নির্মাণের অসাধারণ কিছু আমল বর্ণিত আছে পাঠ্য বইটিতে।
রয়েছে দুনিয়ার বুকেই জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত সাহাবিদের বর্ণনা, বিনা হিসাবে জান্নাতের সাফল্য লাভের হৃদয়স্পর্শী আলোচনা।
জান্নাত কেমন হবে তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। সম্ভব নয় আল্লাহর জান্নাতকে মানব কল্পনার তুলিতে আঁকা। এই সেই অবর্ণনীয় জান্নাত যার বর্ণনা দিতে মানুষের ভাষা অপারগ।
বইটির পাতায় পাতায় জান্নাতের সুঘ্রাণ হৃদয়কে পুলকিত করে। মুমিন বান্দা জানেনা তার মহামহিম রব তার জন্য কি সংরক্ষিত রেখেছে, সে জানেনা তার জন্য নয়ন-জুড়ানো কী কী লুকিয়ে রাখা হয়েছে, তাদেরই কর্মের পুরস্কার হিসেবে।
স্বয়ং রাব্বুল আলামীন তাঁর মুমিন বান্দাদের রহমতের বারিধারা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দিয়েছন
জন্মান্ধ ব্যক্তিকে যেভাবে রং চেনানো সম্ভব নয়, ঠিক তেমনি দুনিয়ার কোনো উপাদানের নাম বা তুলনা দিয়ে জান্নাতের কিছু কল্পনা করাও সম্ভব নয়।
দুনিয়ার সর্বোচ্চ আনন্দ, উপভোগ, ভোগ বিলাস— যা কিছু কল্পনা করা সম্ভব সব একত্রিত করলেও
জান্নাতের এক মুহূর্তের বিপরীতে সব মূল্যহীন।
ওপারের সুখগুলো বইটির সমগ্র পাঠ্যজুড়ে জান্নাতি সুবাস ছড়ানো হয়েছে যা পাঠক হৃদয়কে আপ্লুত করে চিরাকাঙ্খিত চির সবুজ জান্নাতের।
পাঠ্য অনুভূতি
———————-
বইটির বিশেষত্ব এটাই, এই বইয়ের প্রতিটা লাইন আপ্লুত করবে পাঠককে। মানসপটের কল্পনাতে সুখানুভব হয় সেই চিরকাঙ্খিত জান্নাতের অপার্থিব সুখের পরশ। বইয়ের পরতে পরতে জান্নাতি সুরের তরঙ্গ হৃদয়পটে দোলা দিয়ে যায়।
জান্নাতের হৃদয়স্পর্শী বর্ণনা যেভাবে ফুটে উঠেছে, মনে হবে এই বুঝি দৌড়ে যায় সেই চির সবুজ জান্নাতের পথে। এই বুঝি আমি হাঁটছি, ঘুরে বেড়াচ্ছি সুশীতল ছায়াই। ছুঁয়ে দেখছি আমার রবের ওয়াদাকে।
প্রতিটা লাইন পড়ছি আর যেন কল্পনায় অনুভব করছি জান্নাতী ঘ্রাণ! এ বই পড়তে পড়তে পাঠকের হৃদয়ে আনন্দ অশ্রু ঝড়ে পড়বে। আল্লাহর নিয়ামতরাশির ভান্ডার যেন স্বচক্ষে অবলোকন করতে পারবে কল্পনার মানসপটে।
লেখকের সহজ সরল আবেগাপ্লুত রচনাবিন্যাস, চমৎকার শব্দবিন্যাস ও প্রাঞ্জল ভাষাশৈলী বইটিকে এক অনন্য মাত্রা যোগ করেছে নিঃসন্দেহে।
বইটির বিশেষত্ব ও কেন পড়বেন
———————————————–
কেন পড়বেন না, এমন বই? যে বই জান্নাতি খুশবু বইয়ে নিয়ে আসে। যে বইয়ের পাতা জুড়ে আছে চির সবুজ জান্নাতের ওয়াদা। এই ওয়াদা আমাদের জন্য আমার রবের তরফ থেকে নিয়ামত যার দরুন দুনিয়ার হতাশা গ্লানি পেরিয়ে আমরা ছুটে চলি আল্লাহর ওয়াদার দিকে। যখনই ভেঙে পড়বেন, দুনিয়ার কষ্টগুলো হৃদয় ভেঙে দেবে তখন আবার নতুন করে হৃদয়কে জাগিয়ে তোলার জন্য রবের ওয়াদাই যথেষ্ট। যত স্বপ্ন দেখবেন জান্নাতের তত দৃঢ় হতে পারবেন রবের দেখানো পথে।
বইটি তাদের জন্য যারা দ্বীনকে আঁকড়ে উত্তপ্ত মরুভূমিতে একাকি পথ চলায় অভ্যস্ত তাদের জন্যও।
যখন উস্কোখুস্ক চুল, ধুলোমাখা পা, জরাজীর্ণ জামা অবশেষে এই দৌড় প্রতিযোগিতার শেষ প্রান্তে পৌঁছায় তখন যার পরের কদম থেকেই আল্লাহ আযযা ওয়া যাল আমাদের দিয়েছেন অনন্ত সুখের প্রতিশ্রুতি। তাই সেই অনন্ত সুখের স্বপ্ন অন্তরে বুনে নিন।
তাই, বইটি সকল মুমিনের জন্য প্রযোজ্য।
📚উপসংহার
———————-
ঠুনকো এ দুনিয়ায় সুখী হবার জন্য কতই না তোড়জোড় আমাদের! সুখের খোঁজে আমরা ঠিক যেন যন্ত্রের মতো ছুটে চলি সারাদিন সারাবেলা। বিলাসবহুল বাড়ি, দৃষ্টিনন্দন গাড়ি আর অফুরান অর্থকড়ি—সত্যিই কি আমাদের জীবনে সুখ এনে দিতে পারে?
দুনিয়া কখনো পরম সুখপ্রাপ্তির স্থান নয়। আসল সুখের ঠিকানা একমাত্র জান্নাত। কেবল সেখানে গেলেই ঘুচে যাবে সব অভাব-অনটন, দূর হবে সকল দুঃখ-কষ্ট আর না-পাওয়ার বেদনা।কী আছে সেই জান্নাতে? কেন জান্নাত এত বেশি আকাঙ্ক্ষিত? কীভাবে যাওয়া যাবে সেখানে? কারা যেতে পারবে? কারা পারবে না?—
সমস্ত কিছুর প্রশ্ন পেতে এবং জান্নাতি সুবাসে ভাসতে আখেরাতের স্বপ্ন বুনতে অবশ্যই পড়তে হবে “ওপারেতে সর্বসুখ” পাঠ্য বইটি।
লেখক পরিচিতি
————————-
আরিফুল ইসলাম লেখক তরুণ প্রজন্মের কাছে একজন গ্রহনযোগ্য ও প্রতিভাবান লেখক। তাঁর শব্দের কথামালা ইসলামের আলোর দ্যুতি ছড়ায় পাঠক হৃদয়ে। এছাড়াও ফেইসবুকের জনপ্রিয় ইসলামিক গ্রুপ ‘মিম্বারের’ প্রতিষ্ঠাতা হিসাবেও তিনি পরিচিত। তিনি তাঁর লেখাপড়া ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে সমাপ্ত করেছেন।তাঁর লেখালেখির সূচনা হয় ‘আর্গুমেন্টস অব আরজু’ নামক নাস্তিক্যবাদ বিরোধী বইয়ের মাধ্যমে। তাঁর জনপ্রিয় বইগুলোর মধ্যে “প্রদীপ্ত কুটির” , “চার তারা”, “তারা ঝলমল” উল্লেখযোগ্য।
.
.
📚এক নজরে বই পরিচিতি
—————————————–
বই: ওপারেতে সর্বসুখ: জান্নাতের মনোমুগ্ধকর বর্ণনা
লেখক : আরিফুল ইসলাম
প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন
বিষয় : ইবাদত, আত্মশুদ্ধি ও অনুপ্রেরণা