fbpx
নারী সাহাবীদের ঈমানদীপ্ত জীবন
নারী সাহাবীদের ঈমানদীপ্ত জীবন

নারী সাহাবীদের ঈমানদীপ্ত জীবন

লেখক : ডক্টর আব্দুর রহমান রাফাত পাশা
প্রকাশনী : রাহনুমা প্রকাশনী
বিষয় : নবী-রাসূল ও সাহাবীদের জীবনী

81

You Save TK. 59 (42%)

নারী সাহাবীদের ঈমানদীপ্ত জীবন

Share This Book:

ক্যাশ অন ডেলিভারী

৭ দিনের মধ্যে রিটার্ন

ডেলিভারী চার্জ ৬০ টাকা থেকে শুরু

Description

নারী সাহাবীদের ঈমানদীপ্ত জীবন’ মুসলিম বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টিকারী আরবী গ্রন্থ ‘সুওয়ারুম মিন হায়াতিস সাহাবিয়্যাত’ এর অনুদিত গ্রন্থ। অনুবাদক আরবী সাহিত্যমান ও রস অনুবাদে পরিপূর্ণভাবে তুলে আনতে চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখেননি।

‘নারী সাহাবীদের ঈমানদীপ্ত’ গ্রন্থে ইসলামের ইতিহাসের যেসব মহীয়সী নারীদের জীবনী আলোচিত হয়েছে:

(১)প্রিয় নবীর দুধমা হালীমা
(২) নবীজীর ফুফু ছফিয়্যাহ
(৩) প্রিয় নবীর কন্যা ফাতিমা তুয যাহরা
(৪)আবু বকর রাযি. এর কন্যা আসমা
(৫)নাসীবা আল মাযেনিয়্যা,
(৬) উম্মে হাবীবা(রমলা) বিনতে আবু সুফিয়ান
(৭) গুমাইছা বিনতে মিলহান
(৮) উম্মে সালামা

Author

Author

ডক্টর আব্দুর রহমান রাফাত পাশা

Reviews (2)

2 reviews for নারী সাহাবীদের ঈমানদীপ্ত জীবন

  1. Md Amdadullah Tafhim

    একনজরে…
    বইঃ নারী সাহাবীদের ঈইমানদীপ্ত জীবন
    লেখকঃ ড. আব্দুর রহমান পাশা
    অনুবাদঃ মাওলানা মাসউদুর রহমান
    মুদ্রিত মূল্য – ১২০ টাকা
    প্রকাশনী- রাহনুমা প্রকাশনী

    ♣ প্রারম্ভিক কথাঃ
    জীবনী পড়ার একটা বিশেষত্ব হলো নিজের জীবনকে আলোচ্য জীবনালেখ্যের সাথে তুলনা করা যায়। আর সে জীবনী যদি হয় বিখ্যাত সাহাবীদের তখন সেখান থেকে শিক্ষার্জন বেশিই হয়।আত্নশুদ্ধি ও আত্নোৎসর্গের মহান শিক্ষায় নিজেকে উজ্জীবিত করা যায়। তেমনই কিছু নারী সাহাবীদের জীবনী নিয়ে রাহনুমা প্রকাশনীর প্রচেষ্টা “নারী সাহাবীদের ঈমানদীপ্ত জীবন”। তাদের ত্যাগ, তীতিক্ষা থেকে প্রত্যেকে নর-নারীর জন্য রয়েছে উত্তম আদর্শ ও শিক্ষা।

    ♣কি নিয়ে এই বই?

    বইটি “সুরওয়াতুম মিন হায়াতিস সাহাবিয়্যাত” এর তরজমা ‘নারী সাহাবীদের ঈমানদীপ্ত জীবন’। বইটিতে আটজন বিখ্যাত নারী সাহাবীদের ঈমানদীপ্ত জীবনী রয়েছে।

    প্রথমেই আলোচনা করা হয়েছে রাসুল স. এর দুধমাতা হালিমা সা’দিয়া রা. এর জীবনী। লেখক খুব সুন্দর শব্দের কারুকার্যে ফুটিয়ে তুলেছেন রাসুল স. এর শৈশবে দুধমাতার কোলে বড় হওয়া এবং প্রথম বক্ষবিদীর্ণ হওয়ার অলৌকিক ও বিষ্ময়কর ঘটনা।

    পরবর্তীতে আলোচনা করা হয়েছে, ইতিহাসের প্রথম মুসলিম নারী যিনি একজন মুশরিককে হত্যা করেছিলেন। উহুদ যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছিলেন।

    এরপরে আছে নবী দুলালী হযরত ফাতেমা রা. এর জীবনী। জান্নাতের নারীদের সর্দারনী ফাতেমা রা. এর সরল জীবনযাপন,বিয়ে, স্বামীর গৃহে সাদাসিদে জীবনযাপনের ঘটনা।

    এরপরে আছেন আসমা বিনতে আবু বকর রা., নাসীবাহ আল মাযেনিয়া রা., রমলা বিনতে আবু সুফিয়ান রা., উম্মে সুলাইম ও উম্মে সালামা রা. এর ঘটনা। প্রত্যেকের জীবনীতেই দেখা মিলে নবীর প্রতি বিরল ভালবাসার ইতিহাস। দেখা মিলে সহায় সম্বলহীন হওয়া সত্ত্বেও দ্বীনের প্রতি ভালবাসা থেকে একমাত্র সন্তানকে জিহাদে পাঠানোর বিরল দৃষ্টান্ত। দেখা মিলে একজন আদর্শ স্ত্রীর করণীয় ও বর্তমান সমাজের নারীদের জন্য উজ্জ্বল অনুকরণীয় আদর্শ।

    ♣ কাদের জন্য এই বই?
    বিলাসিতায় গা ভাসানো বর্তমান দুনিয়ার প্রত্যেকের জন্যই বইটি পড়া উচিত,বিশেষ করে মহিলাদের জন্য পড়া হাইলি রিকমেন্ডেড। একজন মহিলাও সমাজের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পারে, প্রয়োজনে যুদ্ধের ময়দানে কুফফার শক্তির ভিতকে নড়বড় করতে পারে, এ বিষয়গুলা সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখা প্রত্যেকের ই কর্তব্য। দ্বীনের জন্য স্বামী সন্তান সবকিছুকে বিসর্জন দেওয়ার মত শিক্ষা তাদের থেকে পাওয়া যায়, যেটা নব্য জাহিলিয়্যাতের সূচনালগ্নে ঘরে ঘরে মুজা-হিদ তৈরীর স্পৃহা সৃষ্টি করবে।

    ♣ পাঠ-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যঃ
    লেখক বইটির প্রতিটি ঘটনা শুরু করেছেন অপরিসীম ভাব ও আবেগ দিয়ে, যার দরুন একজন পাঠক সহজেই লেখকের সাথে একাত্নতা পোষণ করে খুব সহজেই মিশে যেতে পারে মূল পাঠ্যে। কখনো চোখের কোণে অশ্রুর ফোটা আবার কখনো মুচকি হাসির যোগান দিয়ে পাঠক মনে তীব্র অনুশোচনা সৃষ্টি করে, নিজের যাপিত জীবন ও কর্মের প্রতি। ফলে নিজের ঈমানী জীবনকে নতুন ও সুন্দরভাবে সাজানোরর শিক্ষা পাওয়া যায়।

    আরো যে বিষয়গুলা ভাল লেগেছে-
    ০ দৃষ্টিনন্দন পৃষ্ঠাসজ্জা
    ০ সাবলীল অনুবাদ
    ০ ভাব ও আবেগের মিশ্রন
    ০ সামঞ্জস্যপূর্ণ মলাট
    ০ শক্ত বাইন্ডিং।

    পরিশেষে, প্রত্যেক মুমিন ও মুমিনাদের বইটি পড়ার জন্য বলছি। আশা করা যায়, অস্তমিত সূর্যের নব্য কিরণে সকল ঝঞ্জাল ছিন্ন করে উন্মোচিত করবে এক নতুন দীগন্তের।ইনশাআল্লাহ।

  2. Din Muhammad Sheikh

    ▪️ উপস্থাপনা :

    সাহাবায়ে কেরাম আকাশের তারকা সদৃশ। তাদের অনুসরণেই আমরা শুধরে নিতে পারবো আমাদের যাত্রাপথ, পৌঁছোতে পারবো প্রকৃত গন্তব্যে। তাই তাদের আলোকোজ্জ্বল জীবনকথা আমাদের সম্মুখে উদ্ভাসিত থাকা একান্ত জরুরি। এই জরুরতকে উপলব্ধি করে অনেক বিখ্যাত লেখকই তাদের কলম চালিয়েছেন, চিত্রিত করেছেন সাহাবিদের জীবনী। তবে এ ক্ষেত্রে পুরুষ সাহাবিদের জীবনীগ্রন্থ প্রতুল হলেও নারী সাহাবিদের জীবনীগ্রন্থ সত্যিই অপ্রতুল। আর এই অপ্রতুলতাকে উপলব্ধি করেই বিখ্যাত সাহিত্যিক ড. আব্দুর রহমান রাফাত পাশা লিখেছেন ‘সুওয়ারুম মিন হায়াতিস সাহাবিয়্যাত’, যা রাহনুমা প্রকাশনী থেকে ‘নারী সাহাবীদের ঈমানদীপ্ত জীবন’ নামে বেরিয়েছে। চলুন আজ পরিচিত হই এ বইটির সাথে।

    ▪️ একনজরে বইপরিচিতি :

    ◾ বই : নারী সাহাবীদের ঈমানদীপ্ত জীবন
    ◾ লেখক : ড. আব্দুর রহমান রাফাত পাশা
    ◾ অনুবাদক : মাওলানা মাসউদুর রহমান
    ◾ প্রকাশনী : রাহনুমা প্রকাশনী
    ◾ প্রথম প্রকাশ : মার্চ, ২০১২
    ◾ পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৯৪
    ◾ প্রচ্ছদ মূল্য : ১৪০ /-

    ▪️ লেখকপরিচিতি :

    ড. আব্দুর রহমান রাফাত পাশা (রহি:)। জন্মেছেন ১৯২০-এ সিরিয়ায়। অধ্যয়ন করেছেন আল আজহার এবং কায়রো ইউনির্ভাসিটির মতো প্রাচীন এবং প্রসিদ্ধ প্রতিষ্ঠানে। কর্মজীবন কেটেছে মূলত শিক্ষকতা করেই। সাহিত্যিক হিসেবে নিজেকে করে তুলেছেন অতুলনীয়। রচনা করেছেন অনেক অমূল্য রত্ন। ১৯৮৬ সালে ইস্তাম্বুলে এ মহান সাহিত্যিক তাঁর শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

    ▪️ যা-যা আছে বইটিতে :

    সম্মানিতা ৮ জন নারী সাহাবির ঈমানদীপ্ত জীবনের চিত্রাঙ্কন করা হয়েছে বইটিতে।

    বইয়ের শুরু৷ শিরোনাম : প্রিয় নবীর দুধমা হালীমা সা’দিয়া। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কোলে তুলে নেওয়ার পর থেকে মা আমেনার কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার আগ পর্যন্ত এক রহস্যময় উপাখ্যান চিত্রিত হয়েছে সহজসরল এবং সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে। একটি দরিদ্র এবং দুর্ভিক্ষপীড়িত পরিবার শিশু মুহাম্মাদকে কোলে তুলে নেওয়ার পর কীভাবে স্বচ্ছলতার ছোঁয়া পেয়ে গেলো, পাঠক তা জানতে পারবেন এ অংশে। এছাড়াও জানতে পারবেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রথমবারের মতো বক্ষ বিদীর্ণের ঘটনা। পরবর্তীতে অবিসংবাদিত নেতা হওয়ার পরেও দুধমা হালীমার প্রতি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ভক্তি ও শ্রদ্ধার কথাও জানতে পারবেন এখানে। রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহা।

    “ছাফিয়্যাহই প্রথম মুসলিম মহিলা, যিনি একজন মুশরিককে হত্যা করেছিলেন আল্লাহর দ্বীন বাঁচানোর উদ্দেশ্যে। ”

    – ঐতিহাসিকদের মত

    তিনি ছাফিয়্যাহ বিনতে আব্দুল মুত্তালিব। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ফুফু। বইয়ের এ অংশে পাঠক জানতে পারবেন একজন সাহসী নারীর গৌরবদীপ্ত ঘটনা। ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে দিয়ে সন্তানকে কীভাবে সাহসিকতার ট্রেইনিং দেওয়া যায়, খেলাধুলার ইচ্ছাকে কীভাবে জুড়ে দেওয়া যায় তীর ও বর্শা চালানোর সাথে, পাঠক ছাফিয়্যাহর জীবনী না পড়লে বুঝতে পারবেন না। উহুদ ও খন্দকের যুদ্ধে ছাফিয়্যাহর সাহসী ভূমিকার কথাও জানা যাবে এখান থেকে। রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহা।

    হযরত ফাতিমা রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহা। নবীজীর কলিজার টুকরো। জান্নাতে নারীদের সরদারিনী। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি তাঁর মুহাব্বাত কেমন ছিল? নিজ মেয়ে ফাতিমার প্রতিই বা রাসূলের মুহাব্বাত কেমন ছিল? কতটুকু ভালোবাসতেন তাঁরা একে অপরকে? রাসূল কি কখনো রাগ করেছেন নিজ মেয়ের ওপর, নাকি কেবলই আদর করেছেন? জানতে হলে আপনাকে পড়তে হবে বইয়ের এই অংশটুকু – নবীজীর স্নেহ-ভালোবাসার ফুল : ফাতিমাতুয যাহরা। রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহা।

    কোন সাহাবিয়াকে ‘দুই ফিতাওয়ালী’ বলা হয়? উত্তর : হযরত আসমা বিনতে আবু বকর রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহা। কিন্তু কেন? উত্তর মিলবে আসমা রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহার জীবনীতে। শাহাদাতের ঠিক পূর্ব মুহূর্তে নিজ ছেলেকে কীভাবে অনুপ্রাণিত করা যায় শাহাদাতের সুধা পান করতে, তা বুঝতে চাইলে বইয়ের এ অধ্যায়টি পাঠককে পড়তে হবে এবং মনের অজান্তেই কাঁদতে হবে। রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহা।

    নাসীবাহ আল মাযেনিয়া। যিনি উম্মে উমারা নামেই বেশি পরিচিত। উহুদ যুদ্ধে তাঁর অসাধারণ বীরত্ব এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতিরক্ষায় নিজ ছেলেদেরকে দূর্গস্বরূপ দাঁড় করিয়ে দেওয়ার ঘটনা পড়লে আপনি শিউরে উঠবেন। তাছাড়াও তিনি ছিলেন হুদায়বিয়াতে, খায়বারে, হুনাইনে, ইয়ামামায়। সম্মানিত লেখক এ সাহাবিয়ার বীরত্বপূর্ণ ইতিহাস খুব আকর্ষণীয় ভাষায় তুলে ধরেছেন বইটিতে। রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহা।

    এবার লেখক রমলা বিনতে আবু সুফিয়ানের জীবনালেখ্য তুলে ধরেছেন। তিনি উম্মে হাবীবা নামেও পরিচিত। কতটুকু ঈমানী বল থাকলে এক কাফের সরদারের নিজ মেয়েই ইসলাম গ্রহণ করতে পারে, তার জ্বলন্ত উদাহরণ উম্মে হাবীবা। তিনি ছিলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রী। রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহা।

    গুমাইছা বিনতে মিলহান। উম্মে সুলাইম নামেও পরিচিত। লেখক ড. পাশা গল্পের আঁচড়ে তুলে ধরেছেন উম্মে সুলাইমের ছেলে হারানো বেদানায় সাবরুন জামিলের এক বিরল দৃষ্টান্ত। রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহা।

    বইটি শেষ হচ্ছে উম্মে সালামার ঈমানদীপ্ত জীবনালেখ্য দিয়ে। স্বামী-কন্যার বিচ্ছেদ তিনি যেভাবে সয়েছেন, সত্যিই তা হৃদয়স্পর্শী। স্বামীকে ফিরে পাওয়ার পর আবার চিরতরে হারিয়ে ফেলা ছিল তাঁর জন্য ভীষণ মর্মপীড়ার কারণ। অতঃপর আল্লাহ তাকে দিলেন সর্বোত্তম উপহার। তিনি হয়ে গেলেন ‘উম্মুল মুমিনিন’। রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহা।

    ▪️ পাঠ-প্রতিক্রিয়া :

    বইটি পড়েছি। হেসেছি, হঠাৎই কেঁদেছি মনের অজান্তে, অবাক হয়েছি ধৈর্যের বিরল দৃষ্টান্ত দেখে। তাঁদের ঈমানী শক্তি দেখে আত্মসমালোচনার উৎসাহও পেয়েছি, প্রেরণা পেয়েছি ঈমানী বলে বলিয়ান হতে।

    ▪️ যা ভালো লেগেছে :

    – গল্পের আদলে সাহাবিয়াদের ঈমানদীপ্ত উপাখ্যান
    – হৃদয়স্পর্শী ভাষার ব্যবহার
    – অনুবাদে সাবলীলতা
    – লেখক পরিচিতি উল্লেখকরণ
    – সুন্দর এবং উপযোগী সাইজের ফন্ট ব্যবহার।
    – ছন্দময় বাক্যের ব্যবহার

    ▪️ কাদের জন্য বইটি :

    – আপনি কি আপনার স্ত্রীকে একটি ভালো বই উপহার দিতে চান?
    – স্ত্রীর ঈমানী চেতনা বাড়াতে চান?
    – আপনার নিজ ঈমানকে একটু মিলিয়ে নিতে চান?
    – সত্য ও মহান ঘটনা গল্পাকারে পেতে চান?
    – সাহাবিয়াদের ঈমানদীপ্ত উপাখ্যান জানতে চান?

    তাহলে বইটি আপনার জন্য।

    ▪️ উপসংহার :

    একটি ভালো বই শেষ হয়ে গেলে যেমন আপনি বলে ওঠেন, “ইশ! বইটি শেষ হয়ে গেলো!”, ঠিক তেমনি এ বইটি শেষ করেও আপনি তাই বলবেন ইনশাআল্লাহ। তাই পরিশেষে আপনাকে অনুরোধ করবো, বইটি পড়ুন।

Add a review

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shopping cart
Sign in

No account yet?

ধন্যবাদ, আপনার প্রি-অর্ডারটি গ্রহণ করা হয়েছে।

আপনার যে কোন প্রশ্ন অথবা অর্ডারে কোন পরিবর্তনের জন্য ০১৮৪৪২১৮৯৪৪ নাম্বারে কল করুন ।